[ad_1]
সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কত কিছুইনা ভাইরাল হয়, সেলিব্রেটিদের নানান রকম কীর্তিকলাপ থেকে শুরু করে নতুন নতুন প্রজন্মদের একটা প্রতিভার প্রকাশ করার অন্যতম প্লাটফর্ম হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া।
তারকারা যে সবসময় টাইমলাইন জুড়ে থাকতে বেশ পছন্দ করেন, তা ভালো ভাবেই বোঝা যায়।
সেটা টেলিভিশন জগতের হোক কিংবা বলিউড, টলিউডের অভিনেতা অভিনেত্রীরা। তাই তো মাঝে মধ্যেই নেট দুনিয়ায় উঠে আসে তাদের সমস্ত ভিডিও,ছবি,যা অনায়াসে দর্শকদের মন কেড়ে নেয়।তারা সেগুলো বেশ ভালোই উপভোগ করেন।
একটিমাত্র ধারাবাহিকের মাধ্যমেই টেলিভিশনের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী হয়ে উঠেছেন সৌমীতৃষা কুণ্ডু। জি বাংলার মিঠাই ধারাবাহিকের সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে চারিদিকে।
এই মুহূর্তে অন্যান্য চ্যানেলগুলোর মধ্যে প্রতিদ্বন্দিতায় পাল্লা দিচ্ছে মিঠাই। অন্যদিকে নায়িকা নিজে সোশ্যাল মিডিয়ায় যথেষ্ট সক্রিয়। তাই সোশ্যাল মিডিয়াতে সৌমীর অনুরাগীদের সংখ্যাটাও খুব একটা কম নয়। ফলে তিনি নিজের ব্যক্তিগত জীবনের নানা ভিডিও এবং ছবি শেয়ার করেন অনুরাগীদের জন্য। অন্যদিকে সাধারণ মানুষ তাদের পছন্দের তারকাদের বিষয়ে নানা গোপন, ব্যক্তিগত তথ্য সম্পর্কে জানতে যথেষ্ট কৌতুহলী থাকে। সৌমীতৃষাও তেমন এক অভিনেত্রী। একটি সাক্ষাৎকারে নায়িকা নিজে ব্যক্তিগত জীবনের এক বিশেষ ঘটনা শেয়ার করেছেন যা বেশ মজার। নায়িকা স্কুলজীবনে পেয়েছিলেন প্রেমের প্রস্তাব। তারপর কী হয়েছিল? নায়িকা কী উত্তর দিয়েছিলেন?
সমস্ত কিছু একটি বিশেষ ভিডিওতে নিজের মুখে বলেছেন তিনি। নায়িকা জানিয়েছেন স্কুলে পড়াকালীন তাঁর কাছে ছোট ছোট চিরকুট আসতো। সেখানে আমি আমি করে অনেক কিছু লেখা থাকতো। নাম ছিল একটি ছেলের। এদিকে নায়িকা যে স্কুলে পড়তেন সেটা মেয়েদের স্কুল। তাই তিনি চিন্তিত হয়ে পড়েন। সৌমীতৃষা তারপর বলেন যে তিনি বুঝতে পেরেছেন যে ছেলেটি এই চিঠি পাঠাচ্ছে সে নায়িকার কোনও বান্ধবীর মাধ্যমে পাঠাচ্ছে। নায়িকা বেঞ্চ থেকে বেরিয়ে আবার ঢুকেই দেখেন বইয়ের তলায় একটা কাগজ। টিফিন বক্সের তলায় কাগজ পেয়েছেন। নায়িকার কাছে এই রকম প্রেমের প্রস্তাবটি বেশ ভালো লেগেছিল। পরে তিনি জানতে পেরেছিলেন কে এমন কাজ করছে।
শুধু তাই নয়, রয়েছে আরো একটি অভিজ্ঞতা। সেই ছেলেটি ডাক্তারি পড়ছিল আর মিঠাই তখন স্কুলে পড়তেন। ছেলেটি কলকাতায় থাকতো কিন্তু কোনও কাজে বারাসাতে আসে এবং সৌমীকে দেখে তার পছন্দ হয়ে যায়। ছেলেটি নায়িকার বান্ধবীদের জিজ্ঞাসা করেছিলো যে নায়িকা কখন একা কোথাও যান। কিন্তু তিনি একা বেরোতেন না আর বাড়িতেও ছিল কড়া শাসন। উপায় না দেখে নায়িকা যেখানে পড়তে যেতেন সেখানে ছেলেটি যায় এবং জিজ্ঞেস করে নায়িকা কোনও সম্পর্কে জড়িত রয়েছেন কিনা। চকলেটের বিনিময়ে নায়িকার বান্ধবীরা এই সম্পর্কটা জোড়া লাগিয়ে দেওয়ার প্রতিজ্ঞা করে। এরপর নাম্বার জোগাড় করে নায়িকাকে মেসেজ করে ছেলেটি। তখন ছেলেটি কিভাবে নাম্বার পেল সে সমস্ত কথা জানায়।
ভিডিওটি বর্তমানে ইউটিউবে রয়েছে, Tolly Time নামের ইউটিউব চ্যানেলে এই ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে। ১৩ হাজারেরও বেশি মানুষ জন ভিডিওটি দেখেছেন ও হাজার হাজার এর বেশি মানুষ ভিডিওটি পছন্দ হলে লাইক করেছেন। বহু মানুষ ভিডিওটিতে গিয়ে কমেন্ট করে তাদের মতামত প্রকাশ করেছেন। আপনার গিয়ে ভিডিওটি চেক আউট করে দেখুন !
[ad_2]