[ad_1]
জার্মানিতে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন রাহুল। সেখান থেকে ফিরে আসার পর জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে রিহ্যাব করছিলেন তিনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে এক দিনের দলে তাঁকে না রাখলেও ফিট থাকলে টি-টোয়েন্টি সিরিজে খেলার কথা ছিল রাহুলের।
সেই সিরিজ খেলতে ২৩ জুলাই শনিবার ত্রিনিদাদে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু চোট সারিয়ে ওঠা রাহুলের সামনে হাজির অন্য বিপত্তি। করোনা আক্রান্ত হলেন তিনি। যেতে পারলেন না ত্রিনিদাদে।
বোর্ডের সূত্রে খবর, বুধবার নিভৃতবাস শেষ হচ্ছে রাহুলের। কিন্তু রাহুলের শরীর এখনও ম্যাচ খেলার ধকল নিতে প্রস্তুত নয় বলেই জানা গিয়েছে। সেই কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজে তাঁর না থাকার সম্ভাবনাই বেশি।
বার বার লোকেশ রাহুলের মাঠে ফেরার দিন পিছিয়ে যাচ্ছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে তাঁকে দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা কমছে।
লোকেশ রাহুল কবে মাঠে ফিরবেন? এই প্রশ্নের উত্তর এখনও অজানা। আইপিএলের পর চোট পেয়েছিলেন রাহুল। প্রথমে ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ থেকে ছিটকে যান। খেলতে পারেননি ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে এজবাস্টন টেস্টেও।
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি এবং এক দিনের সিরিজেও পাওয়া যায়নি তাঁকে। দীর্ঘ সময় মাঠের বাইরে থাকার পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে রাহুলের মাঠে ফেরার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। সেই আশাও এখন বেশ ক্ষীণ।
এখন জৈবদুর্গের নিয়ম না থাকায় যে কোনও সময় তিনি গিয়ে দলে যোগ দিতে পারেন। সেই সুযোগ থাকছে। বোর্ড যদিও মনে করছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ নয়, জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধেই ফেরানো হবে তাঁকে।
ভারতীয় দলে ওপেনিং, চার নম্বর, কখনও কখনও পাঁচ বা ছয় নম্বরেও ব্যাট করতে দেখা গিয়েছে রাহুলকে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ওপেনার হিসাবেই বেশি খেলতে দেখা যায় তাঁকে। আইপিএলে লখনউ সুপার জায়ান্টসের অধিনায়ক রাহুল।
সেই দলের হয়ে ওপেনই করেন তিনি। রাহুল না থাকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে রোহিত শর্মার সঙ্গে ঋষভ পন্থকেই ওপেন করতে দেখা যেতে পারে। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে তাঁকে ওপেনার হিসাবে দেখা গিয়েছে।
ভারতের হয়ে তিন ধরনের ক্রিকেটেই একাধিক শতরান রয়েছে রাহুলের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ফিট রাহুলকে দলে পেতে চাইবে ভারত।
[ad_2]