[ad_1]
এশিয়া কাপের ফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে বিপাকে শ্রীলংকা। ৮.৫ ওভারে স্কোর বোর্ডে ৫৮ রান জমা করতেই প্রথম সারির ৫ ব্যাটসম্যানের উইকেট হারিয়ে বিপাকে লংকানরা।
পাকিস্তানের তরুণ পেসার নাসিম শাহর করা ইনিংসের প্রথম ওভারের তৃতীয় বলে সরাসরি বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন লংকান তারকা ওপেনার কুশাল মেন্ডিস।
চতুর্থ ওভারে বোলিংয়ে এসে অন্য ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কাকে ক্যাচ তুলতে বাধ্য করেন হারিস রউফ। এরপর ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলে ধানুস্কা গুনাথিলাকাকে বোল্ড করেন তিনি। অষ্টম ওভারে বোলিংয়ে এসে একের পর এক বাউন্ডারি হাঁকিয়ে যাওয়া ধনঞ্জয়া ডি সিলভাকে আউট করেন ইফতেখার আহমেদ।
নিজের বলে নিজেই ক্যাচ নেন ইফতেখার। ২১ বলে চার বাউন্ডারিতে ২৮ রান করে ফেরেন ধনঞ্জয়া। নবম ওভারে শ্রীলংকার অধিনায়ক দাসুন শানাকাকে বোল্ড করেন পাকিস্তানের সহঅধিনায়ক ও তারকা লেগ স্পিনার শাদাব খান।
৫৮ রানে ছিল না ৫ উইকেট। কঠিন বিপদে পড়েছিল শ্রীলঙ্কা। সেখান থেকে ভানুকা রাজাপাকসে আর ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার জুটিতে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় স্বাগতিকরা।
এই জুটিই দলকে গড়ে দিয়েছে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহের ভিত। হাসারাঙ্গা ৩৬ করে ফিরলেও রাজাপাকসে তুলে নেন হাফসেঞ্চুরি। দুই জীবন পেয়ে শেষ পর্যন্ত খেলে গেছেন তিনি। রাজাপাকসের ৪৫ বলে ৭১ রানের ইনিংসে ভর করেই ৬ উইকেটে ১৭০ রানের পুঁজি পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। অর্থাৎ ফাইনাল জিতে চ্যাম্পিয়ন হতে হলে পাকিস্তানকে করতে হবে ১৭১।
সর্বশেষ এশিয়া শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে ব্যাটিং বিপর্যয় কাটিয়ে পাকিস্থানের সামনে ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭১ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা।
[ad_2]