[ad_1]
ভালোবাসার খাতিরে কেউই চান না তার প্রিয়জনের রোগব্যাধি নিয়ে কথা বলতে! আবেগের বশবর্তী হয়ে অনেকেই বিয়ের সিদ্ধান্ত তো নিয়ে থাকেন, আবার অনেকেই পারিবারিকভাবে বিয়ে করে থাকেন।
তবে জানেন কি? বিয়ের আগে পাত্র পাত্রী উভয়েরই স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে নেয়াটা কিন্তু খুবই জরুরি। এতে করে দাম্পত্য জীবন সুস্থ থাকবে এবং পরবর্তীতে অনেক জটিল সমস্যা এড়ানো যায়।
একনজরে দেখে নিন বিয়ের আগে পাত্র পাত্রীর যে পরীক্ষা করা জরুরি-
১. বন্ধ্যাত্ব সংক্রান্ত পরীক্ষা-
বিয়ের আগে কোনো স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে পরীক্ষা করে দেখে নেয়া উচিত পাত্রীর ইউটেরাস ও ওভারিতে কোনো সমস্যা আছে কিনা। একইভাবে পাত্রেরও বীর্যপাতজনিত কোনো সমস্যা আছে কিনা তাও আগেই পরীক্ষা করে জেনে নেয়া উচিত।
২. থ্যালাসেমিয়া
থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত কারও সঙ্গে স্বাভাবিক কারও বিয়ে হলে সন্তানের থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ২৫ শতাংশ সম্ভাবনা থাকে। আর দু’জনেই যদি এতে আক্রান্ত হয়, তবে চিকিত্সকেরা সন্তান না নেয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাই বিয়ের আগে থ্যালাসেমিয়া পরীক্ষা করে নেয়া খুবই জরুরি।
৩. নারীদের ক্ষেত্রে আল্ট্রাসোনোগ্রাফি
আজকাল নারীদের মধ্যে পলিসিস্টিক ওভারির সমস্যা খুব বেশিই দেখা যায়। এটি যত তাড়াতাড়ি ধরা পড়বে, তত তাড়াতাড়ি চিকিত্সা শুরু হবে। নয়তো বিয়ের পর গর্ভধারণে সমস্যা হয়। তাই বিয়ের আগে আল্ট্রাসোনোগ্রাফি করা খুবই দরকারি।
৪. কোনো ধরণের যৌন রোগ আছে কিনা
বিয়ের আগে একাধিক সঙ্গীর সাথে যদি শারীরিক সম্পর্ক থেকে থাকে তো এই পরীক্ষা করা খুবই দরকার। এইচআইভি, গনোরিয়া, সিলিফিস ইত্যাদি যৌন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।
[ad_2]