[ad_1]
২০২২-এর সদ্যসমাপ্ত এশিয়া কাপে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ একেবারেই ধারাবাহিকতা দেখাতে পারেনি। যে ব্যাটিং লাইনআপের শক্তিতে ভরপুর হয়ে পাকিস্তান গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতকে বিশ্রীভাবে হারিয়েছিল পৌঁছেছিল বিশ্বকাপের ফাইনাল অবধি, সেই ব্যাটিং লাইনআপই এশিয়া কাপের চূড়ান্ত ফ্লপ।
শুধুমাত্র পাকিস্তানের ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ান এই দলে ধারাবাহিকভাবে ভালো ব্যাটিং করে গিয়েছেন। তবে পাকিস্তান কি এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলার যোগ্য ছিল?
এশিয়া কাপের ফাইনালে শ্রীলঙ্কার কাছে পাকিস্তানের অসহায় আত্মসমর্পণের পর অনেকেই এই প্রশ্নটা তুলছেন। টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার আগে বেশকিছু তারকা পেসারকে পাকিস্তানের নির্বাচকরা চোটের জন্য এশিয়া কাপের স্কোয়াড থেকে ছেঁটে ফেলতে বাধ্য হয়েছিল।
শাহীন আফ্রীদি দের অনুপস্থিতিতে নাসিম শাহ, হ্যারিস রউফরা যথেষ্ট ভালো বোলিং করেছেন এবং পাকিস্তানকে দেখে একবারও মনে হয়নি যে তারা তাদের প্রধান পেসারদের ছাড়া এই টুর্নামেন্টে খেলতে নেমেছেন। পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণের গভীরতা কতটা সেটা আরো একবার চলতে টুর্ণামেন্টে প্রমাণ হয়ে গিয়েছে।
কিন্তু সেজন্য তাদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে তা হলো পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইন-আপ। কিছুদিন আগে বিরাট কোহলি যখন ব্যাট হাতে চূড়ান্ত খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলেন সেই বিরাট কোহলি যিনি এই টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন এবং আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচে শেষ ২৮ বলে যে রান করেছিলেন (৭১), বাবর আজম গোটা টুর্ণামেন্টে তত রান (৬ ম্যাচে ৬৮) করতে পারেননি। বিশ্বকাপের আগে পাক অধিনায়ক ফরমের না ফিরলে খুবই সমস্যায় পড়বে গোটা পাকিস্তান দল।
[ad_2]