[ad_1]
শ্রীলঙ্কার পর মালয়েশিয়ার বিরুদ্ধেও সহজ জয় পেলেন হরমনপ্রীত কৌররা। বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে ডার্কওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে ৩০ রানে জিতল ভারত। প্রথমে ব্যাট করে ভারত করে ৪ উইকেটে ১৮১ রান। জবাবে মালয়েশিয়া ৫.২ ওভারে ২ উইকেটে ১৬ রান করে।
টস জিতে ভারতকে প্রথম ব্যাট করতে পাঠান মালয়েশিয়ার অধিনায়ক উইনিফ্রেড দুরাইসিঙ্গম। তুলনামূলক দুর্বল মালয়েশিয়ার বিরুদ্ধে ভারত বিশ্রাম দেয় সহ-অধিনায়ক স্মৃতি মন্ধানাকে।
তাঁর জায়গায় সোমবারের ম্যাচে ওপেন করেন সাব্বিনেনি মেঘনা। তিনি করেন ৫৩ বলে ৬৯ রান। মারেন ১১টি চার এবং ১টি ছক্কা। অন্য ওপেনার শেফালি বর্মাকেও পাওয়া গেল চেনা ছন্দে।
৩৯ বলে ৪৬ রান করলেন ১টি চার এবং ৩টি ছয়ের সাহায্যে। তিন নম্বরে নেমে আগ্রাসী মেজাজে খেললেন বাংলার রিচা ঘোষও। ১৯ বলে ৩৩ রান করে অপরাজিত থাকলেন উইকেটরক্ষক-ব্যাটার।
রিচার ব্যাট থেকে এল ৫টি চার এবং ১টি ছয়। চার নম্বরে নেমে কিরণ নবগিরে (০) এবং পাঁচ নম্বরে নেমে রাধা যাদব (৮) অবশ্য রান পেলেন না।
শেষ পর্যন্ত রিচার সঙ্গে অপরাজিত থাকেন দয়ালান হেমলতা। তিনি করলেন ৪ বলে ১০ রান। ১টি চার এবং ১টি ছয় মারেন তিনি।
ব্যাট করতে নামেননি অধিনায়ক হরমনপ্রীত, জেমাইমা রডরিগেজরা। মালয়েশিয়ার নুর সুহাদা ৯ রান দিয়ে ২ উইকেট পেয়েছেন। ৩৬ রান দিয়ে ২ উইকেট দুরাইসিঙ্গমের।
জবাবে শুরু থেকেই অস্বস্তিতে ছিলেন মালয়েশিয়ার ব্যাটাররা। দলের মাত্র ৬ রানের মাথায় সাজঘরে ফিরে যান দুই ওপেনার দুরাইসিঙ্গম (শূন্য) এবং ওয়ান জুলিয়া (১)।
মাস এলিসা ১৭ বলে ১৪ রান এবং এলসা হান্টার ৫ বলে ১ রান করে অপরাজিত থাকেন। মালয়েশিয়ার ইনিংসের ৫.২ ওভার হওয়ার পর নামে বৃষ্টি। পরে আর খেলা শুরু করার পরিস্থিতি ছিল না।
ডার্কওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে ভারতকে ৩০ রানে জয়ী ঘোষণা করা হয়। ভারতের দীপ্তি শর্মা ১০ রানে ১টি উইকেট পেয়েছেন। সফলতম বোলার রাজেশ্বরী গায়কোয়াড় ৬ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়েছেন।
প্রথম দুই ম্যাচ জিতে পয়েন্ট তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন হরমনপ্রীতরা। পাকিস্তানও দু’টি ম্যাচ জিতেছে। যদিও নেট রান রেটে এগিয়ে থাকায় শীর্ষে তারা। তৃতীয় এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে যথাক্রমে বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কা।
[ad_2]