ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

ডাল ভাতেই সন্তুষ্ট স্মৃতি ইরানি, আর কি কি ছিল মধ্যাহ্নভোজনে

ডাল ভাতেই সন্তুষ্ট স্মৃতি ইরানি, আর কি কি ছিল মধ্যাহ্নভোজনে

[ad_1]

ডাল ভাতেই সন্তুষ্ট স্মৃতি ইরানি, আর কি কি ছিল মধ্যাহ্নভোজনে

নিজস্ব প্রতিবেদন : শিয়ালদাহ মেট্রোর উদ্বোধনী আসেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। মেট্রোর এই উদ্বোধন ছাড়াও ঠাঁসা কর্মসূচি নিয়েই তিনি পা রেখেছিলেন কলকাতায়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কলকাতায় আসবেন আর ঠাঁসা কর্মসূচি থাকবে না তা হতে পারে না। স্মৃতি ইরানের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি।

স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে অমৃত মহোৎসবের পদযাত্রায় মঙ্গলবার হাওড়ায় অংশগ্রহণ করেন তিনি। কেন্দ্রীয় শিশু ও নারী কল্যাণ দপ্তরের মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি কদমতলা বাজার থেকে হাওড়া ময়দান পর্যন্ত পা মেলান এবং তার সঙ্গে পা মেলান অন্যান্য বিজেপি নেতাকর্মীরা। এর পাশাপাশি দুপুর বেলা হাওড়ার বালিটিকুড়ির সুরকি মিল এলাকায় সাধারণ মানুষদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে জনসংযোগ বৃদ্ধি করার চেষ্টা করেন।

এরপর কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী মধ্যাহ্ন ভোজনের জন্য হাওড়ার এক বিজেপি কর্মীর বাড়িতে পৌঁছে যান। সেখানে বিজেপি কর্মী শংকর মাঝির বাড়িতে মধ্যাহ্ন ভোজন সারেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজনে হাজির ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি থেকে শুরু করে অন্ততপক্ষে ১০ জন দলীয় কর্মী সমর্থক। যে বাড়িতে স্মৃতি ইরানি মধ্যাহ্নভোজন সারেন অর্থাৎ শঙ্কর মাঝি হলেন একজন কল মিস্ত্রি। তার বাড়িতে স্মৃতি ইরানি মধ্যাহ্নভোজন করবেন তা আগেই ঠিক হয়েছিল। তবে এই বাড়িতে তিনি পৌঁছাতেই এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে আলাদা উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায়।

অতিথি আপ্যায়নের ক্ষেত্রে যাতে কোনরকম ত্রুটি না থাকে তার জন্য সমস্ত রকম ব্যবস্থা করা হয়েছিল শংকর মাঝির এবং তার পরিবারের তরফ থেকে। অন্যদিকে সৌজন্যবোধ অনুসারে স্মৃতি ইরানিও সৌজন্যতা ফিরিয়ে দেন এবং শংকর মাঝির নাতিকে নিয়েই তাকে খেতে বসতে দেখা যায়।

খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে স্মৃতি ইরানিকে ডাল ভাতেই সন্তুষ্ট থাকতে দেখা যায়। তবে এর পাশাপাশি মেনুতে ছিল সুক্তো, পটল ভাজা, বেগুন ভাজা, পোস্ত, চাটনি, দই, মিষ্টি এসব।

[ad_2]

Leave a Reply