[ad_1]
নিজস্ব প্রতিবেদন : বর্তমান যুগে এখন দেশের অধিকাংশ মানুষ স্মার্টফোনের দিকে ঝুঁকছেন। অনেকের হাতেই এখন একটি জায়গায় দু’টি তিনটি করে স্মার্টফোন রয়েছে। অনেকে আবার স্মার্টফোন কেনার জন্য উঠে পড়ে লেগে রয়েছেন। এক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায়, কিছুটা হলেও সস্তায় স্মার্টফোন পেতে ব্যবহারকারীরা সেকেন্ড হ্যান্ড স্মার্টফোন কিনে থাকেন।
বিশ্বস্ত কোন ব্যক্তি থেকে সেকেন্ড হ্যান্ড স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে তেমন কোন সমস্যার কারণ না থাকলেও অপরিচিতদের থেকে সেকেন্ড হ্যান্ড স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে অনেক সর্তকতা অবলম্বন করতে হয়। প্রথম যে সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে তা হল, স্মার্টফোন যেটি আপনি সেকেন্ড হ্যান্ড স্মার্টফোন হিসেবে কিনছেন, সেটি চুরির নয় তো!
কারণ এই ধরনের সেকেন্ডহ্যান্ড চোরাই অনেক স্মার্টফোন বাজারে বিক্রি হয়ে থাকে। যারা সেগুলি কিনে থাকেন তাদের কে বহু সময় আইনি গেরোয় পড়তে হয়। সুতরাং সেকেন্ড হ্যান্ড স্মার্টফোনটি কেনার আগে যাচাই করে নিতে হবে সেটি চোরাই কিনা। এর জন্য অবশ্যই কাগজপত্র দেখে নিতে হবে। তবে এই ধরনের কাগজপত্র আবার বহু সময় জালিয়াতি করে তৈরি করা হয়ে থাকে। তাহলে?
যেকোনো স্মার্টফোনের সমস্ত তথ্য লুকিয়ে রয়েছে তার IMEI নম্বরে। সেটিও আবার কখনও কখনও চোরাই কারবারের সঙ্গে যুক্তরা বদলে দেন। যে কারণে যেকোনো সেকেন্ড হ্যান্ড স্মার্টফোন কেনার আগে এই IMEI নম্বর যাচাই করে নিতে হবে একটি ওয়েবসাইট থেকে। যেখানে IMEI নম্বরটি দিলে ফোনের সমস্ত তথ্য চলে আসবে।
IMEI নম্বর সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য পাওয়ার জন্য যে ওয়েবসাইটটি রয়েছে সেটি হল WWW.imei.info । এই ওয়েবসাইটে ফোনের IMEI নম্বর দিলে দেখিয়ে দেবে আপনার ওই ফোনটি কোন মডেল এবং আরও বেশ কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য। এখন আপনি সেগুলি মিলিয়ে নিতে পারবেন। যদি দেখা যায় এই ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্যের সঙ্গে আপনার ফোনের তথ্য মিল খাচ্ছে না তাহলে জানতে হবে স্মার্টফোনটি চোরাই।
[ad_2]