ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

দাম্পত্য সম্পর্কে যে বিপদ ডেকে আনে নাক ডাকা, অবশ্যই জেনেনিন

দাম্পত্য সম্পর্কে যে বিপদ ডেকে আনে নাক ডাকা, অবশ্যই জেনেনিন

[ad_1]

ঘুম, স্বাস্থ্য, এমনকি সম্পর্কের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে নাক ডাকা। আপনি যদি নাক ডাকেন, তাহলে বুঝতে হবে রাতে একাধিকবার আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। আর তা থেকে হতে পারে নিদ্রাহীনতা, বাড়তে পারে টনসিল, এমনকি হতে পারে স্থূলতা। আপনার সঙ্গী যদি নাক ডাকে, তাহলে আপনার ঘুমেরও ব্যাঘাত ঘটে।

পাশের মানুষটি শব্দ ও এপাশ-ওপাশ করলে নিশ্চয়ই আপনি স্বস্তিবোধ করেন না।

হেলথ ডাইজেস্ট ডটকমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাক ডাকার কারণে মানুষ বিষণ্ণ হতে পারে, রাগান্বিত হতে পারে; যা সর্বোপরি সম্পর্কের ওপর প্রভাব ফেলে।

নিউজউইকের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি দুই হাজার জনের ওপর করা এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, নাক ডাকার কারণে ওই দলের ১২ শতাংশের বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। ১৮ শতাংশ মানুষ দাবি করেছেন, নাক ডাকা নিয়ে তাঁদের মধ্যে তর্ক হয়। আর ৩০ শতাংশ দাবি করেছেন, সঙ্গীর নাক ডাকার কারণে তাঁরা আলাদা কক্ষে থাকছেন। লাগাতার নাক ডাকা দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে। এমনকি অন্তরঙ্গতায় ভাটা পড়তে পারে, যা সম্পর্কের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

শুধু তা-ই নয়, নাক ডাকা যৌনজীবনেও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে পুরুষের যৌনজীবনে। এভরিডে হেলথের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যখন পুরুষের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে বা অল্প ঘুম হয়, গবেষণায় দেখা গেছে, সুস্থ পুরুষেরও ১৫ শতাংশের বেশি টেস্টোস্টেরন উত্‍পাদন কমে যেতে পারে। নিদ্রাহীনতা টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, যা পুরুষের যৌনজীবনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

তাই নাক ডাকলে চিকিত্‍সকের কাছে যাওয়া উচিত। চিকিত্‍সক হয়তো আপনার স্লিপ টেস্ট (নিদ্রা পরীক্ষা) করতে পারেন। ঘুমের সময় আপনার মস্তিষ্ক, হৃদযন্ত্র ও শ্বাস-প্রশ্বাসের পরীক্ষা করতে পারেন। এরপর চিকিত্‍সক আপনার চিকিত্‍সাসেবা দেবেন। তো, আপনার দাম্পত্য সম্পর্কে যদি নাক ডাকার প্রভাব থাকে, সমাধানের জন্য দ্রুত চিকিত্‍সকের কাছে যান।

[ad_2]

Leave a Reply