ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

পাকিস্তানের পাঠ্যপুস্তকে ঠাঁই পেল বাবরের কভার ড্রাইভ, শুরু বিতর্ক,

[ad_1]

কভার ড্রাইভের দিক থেকে বাবর আজম ও বিরাট কোহলির মধ্যে তুলনা চলতে থাকে। কে সেরা তা প্রধান আলোচ্য বিষয় হয়ে যায়। বাবর আজমের কভার ড্রাইভের পদ্ধতি এবার ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে উদ্যোগ নিল পাকিস্তান সরকার। সেদেশের পাঠ্যপুস্তকে ঠাঁই পেল বাবর আজমের কভার ড্রাইভ।

পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজমের কভার ড্রাইভ অন্য়তম সেরা। ভারতে যেমন বিরাট কোহলি সেরকই পাকিস্তানের বাবর আজম। দুজনের কভার ড্রাইভ নিয়ে চর্চা হয়। ক্রিকেটে অন্যতম জটিল ও অঙ্ক কষা এই শট মারতে প্লেয়ারদের দরকার হয় প্রচুর অনুশীলন।

সঙ্গে লাগে ব্যাট, পায়ের সঠিক পজিশন বজায় রাখা ও টাইমিং। একাধিক জিনিস পারফেক্ট হলে তবেই মারা যায় একটি নিখুঁত কভার ড্রাইভ। কোনও কোনও প্লেয়ারের পুরো কেরিয়ার লেগে যায় নিখুঁত কভার ড্রাইভ মারতে, আবার অনেকে খুব সহজেই মেরে দেন। এবার বাবর আজমের এই কভার ড্রাইভ নিয়ে পড়ানো হবে পাকিস্তানে। সম্প্রতি এমনই এক খবর সামনে এসেছে।

পাকিস্তানের এক সংবাদমাধ্যমের দাবি, পাকিস্তানের নবম শ্রেণীর পদার্থবিদ্যায় পড়ানো হবে বাবর আজমের কভার ড্রাইভ। ইতিমধ্যেই নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় প্রশ্নে উদাহরণ হিসেবে এসেছে বাবর আজমের নাম। তবে শুধু বাবর আজম নন, ফুটবলও রাখা হয়েছে প্রশ্নে। এই উদ্য়োগ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া এসেছে পাকিস্তান থেকে।

কেউ কেউ পড়া বোঝাতে এধরনের উদাহরণ আরও ব্যবহারের ব্যাপারে প্রশ্ন তোলেন। অনেকে আবার ক্রিকেটকে পড়াশোনার সঙ্গে জড়িয়ে ফেলায় নিন্দাও করেন। তবে এই উদ্যোগের নিন্দা করেন প্রাক্তন ইংল্য়ান্ড অধিনায়ক নাসির হুসেন।

তিনি বলেন, “দুঃখিত ভারতীয় সমর্থকরা। আমি এক্ষেত্রে বাবর আজমের সঙ্গেই যাব। আমি কোহলির পক্ষেই ছিলাম কিন্তু ওরটা কিছুটা আলাদা। ও কভার ড্রাইভের সময় খুব দ্রুত কবজি ঘোরায় কিন্তু বাবর পুরনো স্টাইলেই খেলে। যদি কোনও তরুণ কভার ড্রাইভ শিখতে চায় তাহলে আমি বলব বাবর আজমকে দেখে শিখতে।”

বর্তমানে বাবর আজম ভালো ফর্মে নেই। এশিয়া কাপে ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। একটি ম্যাচ ছাড়া রান পাননি তিনি। তাঁর সর্বোচ্চ রান ৩০। তাঁর ব্যর্থতার প্রভাব পড়েছে পাকিস্তানের খেলায়।

লজ্জাজনকভাবে ম্যাচ হেরেছে। তাঁর অধিনায়কত্ব নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। তিনি নেগেটিভভাবে দলকে খেলিয়েছেন বলে প্রশ্ন তুলেছেন প্রাক্তনীরা। বিশ্বকাপের আগে ফর্মে ফেরাই চ্যালেঞ্জ বাবরের কাছে।

যদিও আসন্ন বিশ্বকাপের জন্য এখনও দল ঘোষণা করেনি পাকিস্তান। তার আগে তারা সাত ম্যাচে টি-২০ সিরিজ খেলবে ইংল্যান্ডের সঙ্গে। ২০ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে সিরিজ। এই সিরিজ শেষ করেই পাকিস্তান দল অস্ট্রেলিয়া উড়ে যাবে বিশ্বকাপের জন্য়।



[ad_2]

Leave a Reply