ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

যে উপায়ে স্মার্টফোন ব্যবহার করলে সারাদিনেও চার্জ শেষ হবে না! জেনেনিন এক্ষুনি

যে উপায়ে স্মার্টফোন ব্যবহার করলে সারাদিনেও চার্জ শেষ হবে না! জেনেনিন এক্ষুনি

[ad_1]

তবে এসবের মাঝে স্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জ শেষ হলেই বিপদ। তখন মূল্যবান এই জিনিস সঙ্গে রেখেও কোনো কাজ করা সম্ভব হয় না।

বর্তমানে বেশিরভাগ স্মার্টফোনে থাকছে শক্তিশালী ব্যাটারি। তবুও ব্যাটারির ব্যাকআপ বেশিক্ষণ না পাওয়ায় কারও একদিন তো কারও অর্ধেক দিন ব্যাটারি থাকছে ফোনে।

এই পরিস্থিতিতে কীভাবে দীর্ঘসময় ধরে ব্যাটারি ব্যাটারি ব্যাকআপ থাকবে সেবিষয়ে অনেকেই চিন্তিত। তবে এর কিছু উপায় আছে, জেনে নিন করণীয়-

>> ফোনের ব্রাইটনেস যদি খুব বাড়িয়ে রাখেন তাহলে অত্যধিক পরিমাণে ব্যাটারি খরচ হবে। তাই ফোনের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখুন। অথবা অটো মোড অন করে রাখতে পারেন।

>> দরকার ছাড়া ফোনের ডেটা বন্ধ রাখুন। অনেকের ফোনেই সারাদিন ডেটা অন থাকে, ফলে অত্যধিক পরিমাণে ব্যাটারি খরচ হয়।

>> এখন বেশিরভাগ মানুষই নেকব্যান্ড হেডফোন ব্যবহার করেন। এর ফলে ব্লুটুথের মাধ্যমে তা কানেক্ট করতে হয়। সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যাটারি খরচ হয়।

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, ফোনের ব্যাটারি বাঁচাতে নেকব্যান্ড হেডফোন ব্যবহার না করাই ভালো। এর বদলে ওয়ার হেডফোন ব্যবহার করুন।

>> অনেকেই স্মার্টফোনে পাওয়ার সেভ মোড অফ রাখেন। তবে এই অপশন অন রাখতে ফোন নিজে থেকেই সেটিংসে বেশ কিছু পরিবর্তন করে। ফলে ফোনে তুলনামূলক অনেক কম ব্যটারি খরচ হয়। তাই ব্যাটারি খরচ কমানোর জন্য অবশ্যই পাওয়ার সেভ মোড চালু রাখা দরকার।

>> জিপিএস অপশন অফ রাখুন সব সময়। লোকেশন চালু রাখলে অত্যধিক পরিমাণে ডেটা খরচ হয়। কারণ সেক্ষেত্রে সবসময় জিপিএস ট্র্যাকিং করতে থাকে। দ্বিতীয়ত ইন্টারনেট অন রাখতে হয়। সে কারণে প্রয়োজন না থাকলে জিপিএস বন্ধ রাখা দরকার।

>> প্রত্যেকের ফোনেই আছে একাধিক অ্যাপ। সেই অ্যাপগুলোর মধ্যে অনেক অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডেও চালু থাকে। অর্থাত্‍ অ্যাপগুলো অন না রাখলেও সেগুরেঅ ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করতে থাকে। তাই ওই অ্যাপ বন্ধ রাখলে অত্যধিক পরিমাণে ব্যাটারি খরচ হবে না।

>> এখন অনেক ফোনেই রয়েছে ফোরকে ভিডিও রেকর্ডিংয়ের সুবিধা। সেক্ষেত্রে হাই রেজ্যুলেশন ভিডিও রেকর্ডিং করার ক্ষেত্রে প্রচুর পরিমাণে ব্যাটারি খরচ হয়।

[ad_2]

Leave a Reply