[ad_1]
আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বাজারে আরবান ক্রুজার হাইরাইডার( Urban Cruiser Hyryder) এবং ইনোভা হাইক্রস (Innnova HyCross) গাড়ির নতুন সংস্করণ আনবে টয়োটা। তবে সবার প্রথমে সুজুকির সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে তৈরি আরবান ক্রুজার হাইরাইডার সর্বসাধারণের জন্য বাজারে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।
পাশাপাশি তাদের টপ সেলিং Fortuner এসইউভির নতুন প্রজন্মের মডেল ২০২৩-এর প্রথম ত্রৈমাসিকে আত্মপ্রকাশের পূর্ণ সম্ভাবনা রয়েছে। টয়োটা আরবান ক্রুজার হাইরাইডার উন্মোচিত হয়েছে জুলাইয়ের প্রথম দিনে। আর আনুষ্ঠানিক ভাবে দাম ঘোষণা অর্থাত্ অফিশিয়াল লঞ্চ আগস্টের শেষে হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
এটি দুই পাওয়ারট্রেন অপশনে আসবে। যার মধ্যে একটি সুজুকির মাইল্ড হাইব্রিড প্রযুক্তি-সহ ১.৫ লিটার পেট্রোল ইঞ্জিন। এবং অপরটি ১.৫ লিটার পেট্রোল ইঞ্জিন, যা টয়োটার স্ট্রং হাইব্রিড প্রযুক্তির সাথে আসবে বলেই খবর। হাইব্রিড সেটআপ থেকে ১১৬ পিএস পাওয়ার মিলবে। আর মাইল্ড ভার্সনের ক্ষমতা ১০৩ পিএস।
হাইরাইডারের পরে টয়োটা তাদের আরবান ক্রুজার এসইউভির নতুন সংস্করণ লঞ্চ করতে চলেছে। নতুন প্রজন্মের ব্রেজার দেখাদেখি এতে একইরকম আপডেট দেখা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষ ফিচারের তালিকায় থাকবে নতুন টাচস্ক্রিন ইনফোটেইমেন্ট সিস্টেমের সঙ্গে ওয়্যারলেস স্মার্টফোন কানেক্টিভিটি, নেভিগেশন, ভয়েস রিকগনিশন, নতুন সেমি-ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, ওয়্যারলেস চার্জিং সিস্টেম, ইলেকট্রিক সানরুফ প্রভৃতি। এছাড়া এসইউভিটি নতুন ১.৫ লিটার ডুয়েল জেট পেট্রোল ইঞ্জিন দ্বারা পরিচালিত হবে, যা ১০৩ বিএইচপি ক্ষমতা এবং ১৩৬.৮ এনএম টর্ক উত্পাদন করবে।
নতুন টয়োটা ইনোভা হাইক্রস হাইব্রিড এমপিভির ভারতের বাজারে আসতে পারে খুব শিগগির। ২০২২ সালের শেষের দিকে অথবা ২০২৩ সালের শুরুতেই অফিশিয়াল লঞ্চ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। গাড়িটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এর জ্বালানী সাশ্রয়ী হাইব্রিড পাওয়ারট্রেন। শুধু বৈদ্যুতিক মোটরের সাহায্যে একটানা ২৫ কিলোমিটার পর্যন্ত চলতে পারবে বলে দাবি করা হয়েছে। এতে টুইন মোটর-সহ ২.০-লিটার পেট্রোল হাইব্রিড ইঞ্জিন দেওয়া হতে পারে।
[ad_2]