ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

কোহলির সেঞ্চুরির সুযোগ নিয়ে রাজধানীর গাড়ি চালকদের সতর্ক বার্তা পুলিশের

[ad_1]

২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে বিরাট কোহলি শেষ শতরানটি করেছিলেন। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আয়োজিত ওই দিন-রাতের টেস্ট ম্যাচটি কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে আয়োজন করা হয়েছিল। তারপর থেকে কেটে গিয়েছে আড়াই বছরের বেশি সময়।

এতদিন ধরে বিরাটের ব্যাটে রান না আসায় সকলেই তাঁর সমালোচনা করেছিলেন। এও শোনা গিয়েছিল নাকি বিরাটের এই ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণেই তাঁর উপর থেকে সীমিত ওভার ক্রিকেটে অধিনায়কত্বের দায়িত্ব সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

অবশেষে হল প্রতীক্ষার অবসান। প্রায় তিন বছর পরে বিরাট কোহলির ব্যাটে আবারও ফিরে এল শতরানের ইনিংস। এই ইনিংসের জন্যই ভারতীয় ক্রিকেট দলের সমর্থকেরা এতদিন ধরে চাতক পাখির অপেক্ষা করে বসেছিলেন। পাশাপাশি ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ককেও কম গঞ্জনা শুনতে হয়নি।

শেষপর্যন্ত এল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। চলতি এশিয়া কাপে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে মহারাজকীয় একটি শতরান করলেন তিনি। মাত্র ৫৩ বলে এই মাইলফলক স্পর্শ করলেন কোহলি। আর এই সুযোগেই কোহলিকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি রাজধানীর গাড়ি চালকদের আরও একবার সতর্ক করল দিল্লি ট্রাফিক পুলিশ।

বিরাটের শতরানের দিল্লি ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে একটি ফেসবুক পোস্ট করা হয়। সেখানে লেখা হয়েছে, ‘১০০ রানের চৌকাঠ অতিক্রম করে ৭১ তম শতরান করার জন্য বিরাট কোহলি তোমাকে অভিনন্দন।’

পরের পংক্তিতে আরও যোগ করা হয়েছে, ‘তবে দিল্লিবাসী আপনারা দয়া করে নির্ধারিত গতি সীমার মধ্যেই গাড়ি চালাবেন। কারণ ১০০-র বেশি গতি উঠলেই আপনার নামও স্থানীয় থানা কিংবা হাসপাতালে রেকর্ড হয়ে যেতে পারে।’ এই পোস্টটি মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায়। আর সেইসঙ্গে আসতে শুরু করে একের পর এক মজাদার কমেন্ট।

বিশাল হান্ডা নামে একজন লিখেছেন, ‘এতদিন ধরে দিল্লি ট্রাফিক পুলিশ যা পোস্ট করেছে, তারমধ্যে এটাই সবথেকে সেরা।’ কেউ আবার এমন পোস্টের কনসেপ্টকে প্রশংসা করেছেন। কেউ কেউ আবার বলেছেন, দিল্লির রাস্তায় ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার গতিবেগও অনেকটাই বেশি। তাই যতটা সম্ভব আস্তেই গাড়ি চালানো উচিত।

এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি, ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে বিরাট কোহলি শেষ শতরানটি করেছিলেন। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আয়োজিত ওই দিন-রাতের টেস্ট ম্যাচটি কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে আয়োজন করা হয়েছিল।

তারপর থেকে কেটে গিয়েছে আড়াই বছরের বেশি সময়। এতদিন ধরে বিরাটের ব্যাটে রান না আসায় সকলেই তাঁর সমালোচনা করেছিলেন। এও শোনা গিয়েছিল নাকি বিরাটের এই ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণেই তাঁর উপর থেকে সীমিত ওভার ক্রিকেটে অধিনায়কত্বের দায়িত্ব সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যাতে তিনি আরও চাপমুক্ত হয়ে খেলতে পারেন।

চলতি এশিয়া কাপের শুরু থেকেই বেশ ভালো ফর্মে ছিলেন কিং কোহলি। পাকিস্তান এবং হংকংয়ের বিরুদ্ধে তিনি যথেষ্ট ভালো ব্যাটিং পারফরম্যান্স করেছেন। হংকং (গ্রুপ পর্যায়) এবং পাকিস্তানের (সুপার ফোর রাউন্ড) বিরুদ্ধে তো হাফসেঞ্চুরিও করেছেন তিনি।

কিন্তু, মাঝখানে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ০ রানে আউট হওয়ায় ফের সমালোচনা গ্রাস করেছিল তাঁকে। অবশেষে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে শতরানই যাবতীয় সমালোচনার যোগ্য জবাব দিয়ে দিল।

[ad_2]

Leave a Reply