ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

ভারতের বিপক্ষে জরিমানা সহ বড় শাস্তি পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, সুযোগ বুঝে ধোলাই করলেন দীনেশ কার্তিক

[ad_1]

নির্ধারিত সময়ে ওভার শেষ করতে না পারাটা যে কোনও ফর্ম্যাটের ক্রিকেটে এক বড় সমস্যা। সেই সমস্যার কারণে এতদিন ফিল্ডিং দলের অধিনায়ক সহ দলকে আর্থিক জরিমানা করা হত। পাশাপাশি কয়েক ম্যাচের জন্য সাসপেন্ডও হতেন অধিনায়ক।

ইনিংসের শেষ দুই ওভারে ৩০ গজ বৃত্তে যদি পাঁচ ফিল্ডার থাকে তাহলে স্বাভাবিকভাবেই ব্যাটারদের কাছে চালিয়ে খেলার সুযোগটা বেড়ে যায়।

কারণ ইনফিল্ডের উপর দিয়ে মেরে বলকে দিশা দেখাতে পারলেই চার বা ছয় নিশ্চিত। আর সেই কাজটাই শুক্রবার ভারত বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম টি-২০ একেবারে নিখুঁতভাবে করে দেখালেন কিপার ব্যাটার দীনেশ কার্তিক। ক্যারিবিয়ান বোলারদের ‘বিশৃঙ্খলতার’ কারণে যে সুযোগ পেয়েছিল ভারত। তার পূর্ণ সদ্ব্যবহার করেন দীনেশ কার্তিক।

নির্ধারিত সময়ে ওভার শেষ করতে না পারাটা যে কোনও ফর্ম্যাটের ক্রিকেটে এক বড় সমস্যা। সেই সমস্যার কারণে এতদিন ফিল্ডিং দলের অধিনায়ক সহ দলকে আর্থিক জরিমানা করা হত।

পাশাপাশি কয়েক ম্যাচের জন্য সাসপেন্ডও হতেন অধিনায়ক। সম্প্রতি এই নিয়মের পরিবর্তন করা হয়েছে আইসিসির তরফে। আর সেই নিয়মের সম্পূর্ণ সুযোগ নিলেন দীনেশ কার্তিক।

নির্ধারিত সময়ে যত ওভার শেষ করতে পারা যাবে না। সেই ওভারগুলোর ক্ষেত্রে একজন করে অতিরিক্ত ফিল্ডারকে ৩০ গজ বৃত্তের মধ্যে রাখতে হবে।

পাওয়ারপ্লে ছাড়া একেবারে ডেথ ওভারে ৩০ গজ বৃত্তে চারজন ফিল্ডার থাকা যেতে পারে। কিন্তু ক্যারিব বোলাররা নির্ধারিত সময়ে তাদের নির্দিষ্ট ওভারের থেকে দুই ওভার কম করেন।

ফলে শেষ দুই ওভারে পাঁচ ফিল্ডার ৩০ গজ বৃত্তে রাখতে বাধ্য হন ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক নিকোলাস পুরান। এই সুযোগ নিয়ে ক্যারিবিয়ান বোলারদের রীতিমতো ধোলাই করলেন দীনেশ কার্তিক।

১৯ বলে ৪১ রানের এক ঝোড়ো ইনিংস খেলেন তিনি। তার ইনিংস সাজানো ছিল চারটি চার এবং দুটি ছয়ে। মূলত তার ইনিংসে ভর করেই ভারত ১৯০ রানে পৌঁছে যায়। একটা সময় ১৮ ওভারে ভারতের রান ছিল ১৫০ রান। যা নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৯০তে।

[ad_2]

Leave a Reply