[ad_1]
শরীর থেকে ফোন সবসময় দূরে রাখবেন। বিশেষ করে ফোন পকেটে না রেখে ব্যাগে রাখা উচিত। কিন্তু অনেকেই জামার পকেটে স্মার্টফোন রাখেন। এর ফলে শরীরের অত্যন্ত খারাপ প্রভাব পড়ে। সেকারণে চিকিত্সকরা সবসময় শরীর থেকে দূরে ফোন রাখার পরামর্শ দেন।
কথা নয় টেক্সট করুন
বর্তমানে যেহেতু টেক্সট করার জন্য একাধিক অ্যাপ রয়েছে সেকারণে কথা বলার থেকে টেক্সট করা বেশি সুবিধার। ফলে ফোনের সঙ্গে শরীরের টাচ হয় না। কথা বলার ক্ষেত্রে যে পরিমাণ রেডিয়েশন নির্গত নয় তা শরীরের উপর সরাসরি প্রভাব পড়ে না।
অপ্রয়োজনীয় সময়ে ফোন বন্ধ
যখন ফোন ব্যবহার করছেন না সেসময় ফোন সুইচ অফ করে রাখুন। এর ফলে ফোন যখন ব্যবহার করা হবে না সেসময় ফোনের ইন্টারন্যাল সিস্টেমগুলিও সাময়িক বন্ধ থাকবে। এর ফলে তাড়াতাড়ি ফোনের কোনও সমস্যা দেখা দেয় না।
লোয়ার রেডিয়েশন
প্রতিটি ফোনে বিভিন্ন মাত্রার রেডিয়েশন নির্গত হয়। যদিও সব ফোনে একই মাত্রায় রেডিয়েশন থাকে না। যেমন তুলনামূলক সবথেকে কম রেডিয়েশন থাকে স্যামসাং এর ফোনে। সেকারণে ফোন ব্যবহার করার সময় অবশ্যই কম রেডিয়েশনের ফোন ব্যবহার করা দরকার।
চার্জিংয়ের উপর নজর রাখুন
অনেকেই সারারাত ফোনে চার্জ দেন। শুধু তাই নয় চার্জ ফুল হয়ে যাওয়ার পরেও দীর্ঘসময় ধরে ফোন চার্জিং সকেটে অ্যাটাচ থাকে। কিন্তু এর ফলে ফোনে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেকারণে চার্জিং সকেটে ফোন অ্যাটাচ করার পর সেদিকে নজর রাখা দরকার।
শিশুদের থেকে দূরে রাখুন
স্মার্টফোন থেকে ফোন সবসময় দূরে রাখা দরকার। কারণ তারা অনেক কিছু ভুল ফাংশন করতে পারে। এর ফলে ফোনে সমস্যা হতে পারে। সেকারণে শিশুদের থেকে ফোন যতটা সম্ভব দূরে রাখা দরকার।
[ad_2]