ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

ঘনীভূত হচ্ছে নিম্নচাপ, জারি হল সতর্কতা, এই সকল জেলায় দুর্যোগের আশঙ্কা

ঘনীভূত হচ্ছে নিম্নচাপ, জারি হল সতর্কতা, এই সকল জেলায় দুর্যোগের আশঙ্কা

[ad_1]

ঘনীভূত হচ্ছে নিম্নচাপ, জারি হল সতর্কতা, এই সকল জেলায় দুর্যোগের আশঙ্কা

নিজস্ব প্রতিবেদন : ওড়িশা অন্ধ্র উপকূলে সুস্পষ্ট হয়েছে নিম্নচাপ। আলিপুর হাওয়া অফিসের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এই নিম্নচাপ আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। হাওয়া অফিসের তরফ থেকে জানা যাচ্ছে এই নিম্নচাপটি বর্তমানে দক্ষিণ উড়িষ্যার দিকে হেলে রয়েছে। যে কারণে পশ্চিমবঙ্গের উপর এর সর্তকতা এক ধাপ কমেছে।

এক্ষেত্রে এই নিম্নচাপের কারণে উড়িষ্যায় লাল সর্তকতা এবং পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণবঙ্গে হলুদ সর্তকতা জারি করা হয়েছে। আগামীকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। ১১ তারিখ পর্যন্ত কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রতিটি জেলার ক্ষেত্রে এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে হাওয়া অফিসের তরফ থেকে। তবে এই মুহূর্তে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা কমছে বলেই পূর্বাভাস।

উপকূলের ঝড়ো হাওয়া বইতে পারে। পাশাপাশি পূর্ণিমা কোটালের জেরে উত্তাল হয়ে উঠতে পারে সমুদ্র। ১১ আগস্ট পর্যন্ত গভীর সমুদ্রে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি যে সকল মৎস্যজীবীরা ইতিমধ্যেই সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছেন তাদের ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সতর্কতা দেওয়া হলেও এই নিম্নচাপের জেরে পর্যাপ্ত পরিমাণে বৃষ্টির আশা করছেন আবহাওয়াবিদরা।

এই নিম্নচাপের কারণে যে সকল জেলার উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়তে পারে সেই সকল জেলাগুলি হল উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, কলকাতা। এছাড়াও পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, বাঁকুড়া, হাওড়া, হুগলি, দুই বর্ধমান সহ আরও কিছু জেলাতে ৭০ থেকে ১১০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।

চলতি মরসুমের বৃষ্টির পরিসংখ্যান অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, দক্ষিণবঙ্গের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই কমবেশি ৫০ শতাংশ বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে চাষবাস হচ্ছে না বললেই চলে। এমত অবস্থায় আর যা হবে হোক নিম্নচাপের হাত ধরেও বৃষ্টি এলে ক্ষতি নেই, তার দিকেও তাকিয়ে রয়েছেন চাষীরা।



[ad_2]

Leave a Reply