ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

উচ্চমাধ্যমিক পাশে সেরা তিন স্কলারশিপ, আবেদন চলছে

উচ্চমাধ্যমিক পাশে সেরা তিন স্কলারশিপ, আবেদন চলছে
উচ্চমাধ্যমিক পাশে সেরা তিন স্কলারশিপ, আবেদন চলছে

বর্তমানে স্নাতকে ভর্তির তোড়জোড় চলছে রাজ্যে। সেক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষায় অংশগ্রহণের সময় পড়ুয়াদের যাতে কোনোরূপ অর্থাভাবের সম্মুখীন না হতে হয়, তার জন্য সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বেশ কিছু স্কলারশিপের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মেধাবী পড়ুয়ারা আবেদন করলে এই স্কলারশিপগুলির টাকা পেতে পারেন।

মেরিট কাম মিনস স্কলারশিপ: রাজ্য সরকার দ্বারা পরিচালিত একটি জনপ্রিয় স্কলারশিপ হলো ‘স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ’ বা ‘মেরিট কাম মিনস’ স্কলারশিপ। উচ্চমাধ্যমিকে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর পাওয়া পড়ুয়ারা স্নাতক স্তরে এসে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন জানাতে পারবেন। পাশাপাশি, পড়ুয়াকে পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে, পশ্চিমবঙ্গের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনায় যুক্ত হতে হবে ও পারিবারিক বাৎসরিক আয় আড়াই লাখ টাকার নীচে হতে হবে। অফিসিয়াল ওয়েবসাইট মারফত এই স্কলারশিপে আবেদন জানানো যাবে। এই স্কলারশিপে আবেদন করলে প্রতিমাসে ১ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত পাওয়া যাবে।

নবান্ন স্কলারশিপ: উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় অন্ততপক্ষে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ নম্বর পাওয়া পড়ুয়ারা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন জানাতে পারেন। পড়ুয়াকে পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে, পারিবারিক বাৎসরিক আয় ৬০,০০০ টাকা বা তার কম হতে হবে। আর এই স্কলারশিপে আবেদন করলে অন্য কোনো স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন না। নবান্ন স্কলারশিপের আবেদনপত্রটি সরকারি ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে তা সঠিকভাবে ফিল আপ করে ‘নবান্নের’ নির্দিষ্ট ঠিকানায় পাঠাতে হবে। এই স্কলারশিপ থেকে প্রায় ১০,০০০ টাকা পেতে পারেন ছাত্রছাত্রীরা।

সীতারাম জিন্দাল স্কলারশিপ: এটি একটি বেসরকারি স্কলারশিপ। সীতারাম জিন্দাল স্কলারশিপে আবেদন যোগ্যতার পাঁচটি ক্যাটাগরি রয়েছে। ক্যাটাগরি অনুসারে শিক্ষাগত যোগ্যতায় পার্থক্য নির্ধারণ করা হয়। স্কলারশিপে আবেদনকারী প্রার্থীদের সর্বোচ্চ বয়স ৩০ বছর এবং পারিবারিক বাৎসরিক আয় ২.৫ শতাংশের কম হতে হবে। এই স্কলারশিপে আবেদন করলে প্রতিমাসে ৫০০ থেকে ২৫০০ টাকা পেতে পারেন পড়ুয়ারা।

Leave a Reply