[ad_1]
দীর্ঘদিন ধরে ঘুমানোর সময় অতিরিক্ত উঁচু বালিশ ব্যবহার করা, একটানা নিচু ডেস্ক ব্যবহার করে কম্পিউটার বা ল্যাপটপে কাজ করা, মাথায় অতিরিক্ত ওজন বহন, যেকোনো ধরনের আঘাত বা ত্রুটিপূর্ণ ব্যায়াম এবং কিছু রোগ যেমন সারভাইক্যাল রিব, অস্টিওআর্থ্রাইটিস, পিএলআইডি, সারভাইক্যাল ক্যানাল স্টেনোসিস ইত্যাদি কারণে দীর্ঘমেয়াদি ঘাড় ব্যথা হতে পারে।
উপসর্গ
♦ ঘাড়ে ব্যথা এবং মাংসপেশি শক্ত হয়ে আসা
♦ মাথা ব্যথা
♦ ঘাড় যেকোনো এক দিকে বা দুই দিকে ঘোরাতে না পারা
♦ দীর্ঘমেয়াদি ঘাড় ব্যথার ক্ষেত্রে ঘাড় থেকে হাতের দিকে ব্যথা ছড়িয়ে পড়া
♦ এক হাত বা দুই হাতে অবশ বা ঝিমঝিম অনুভূত হওয়া
করণীয়
যেকোনো ঘাড় ব্যথাতে প্রথম করণীয় হলো অল্প কয়েক দিনের জন্য নেক ইম্মবিলাইজ করা, অর্থাত্ সারভাইক্যাল কলার ব্যবহার করে ঘাড় নড়াচড়া না করানো। এতে ব্যথা তীব্র আকার ধারণ করবে না। দ্বিতীয়ত, স্বল্পমেয়াদি ব্যথায় বরফ বা ঠাণ্ডা জল এবং দীর্ঘমেয়াদি ব্যথায় গরম জল ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যথা যদি ঘাড় থেকে হাতের দিকে ছড়িয়ে পড়ে এবং এর সঙ্গে ঝিন ঝিন অবশ অনুভূতি থাকে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই এক্স-রে ও এমআরআই পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করে চিকিত্সা গ্রহণ করতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ফিজিওথেরাপি বা ঘরোয়া ব্যায়াম করেও ঘাড় ব্যথায় কমানো যেতে পারে।
[ad_2]