বেঙ্গলি পোর্টাল: আগামী বছরের বিধানসভার নির্বাচন তৃণমূল এবং বিজেপির কাছে রীতিমতো পাখির চোখ। তৃণমূল শাসক দল বাংলায় তাদের প্রভাব-প্রতিপত্তি ধরে রাখতে চাইছে। অপরপক্ষে বিজেপি বাংলায় নতুন করে গেরুয়া পতাকা উত্তোলন করতে চাইছে।এমতাবস্থায় একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি এবং তৃণমূলের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পূর্ণ সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বিগত কয়েকদিনে তৃণমূলের অন্দরেই গোষ্ঠী কোন্দল বারংবার প্রকাশ্যে এসেছে।
❒ প্রতিদিনের তাজা খবর পেতে ফেসবুক পেজ ও টেলিগ্রামে যুক্ত হন:
সূত্রে খবর, চলতি মাসের ৬ই ডিসেম্বর রাজ্যজুড়ে “সংহতি দিবস” পালিত হবে। ৮ই ডিসেম্বর কৃষকদের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে জেলা সদরে “কৃষক শ্রমিক বিক্ষোভ” পালিত হবে। এই দুদিনের মাঝে ৭ই ডিসেম্বর থেকে মমতা ব্যানার্জির উদ্যোগে রাজ্যজুড়ে জনসভার আয়োজন করা হবে। উল্লেখ্য, তৃণমূল বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীকে ঘিরে উত্তাল পূর্ব মেদিনীপুরের রাজনীতি। আগামী ৭ই ডিসেম্বর পশ্চিম মেদিনীপুর থেকেই মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে জনসভা আরম্ভ হবে।
আরও পড়ুন: বিজেপিতে এলে MP-MLA তৃণমূলে থাকলে চাকরবৃত্তি শুভেন্দুকে বার্তা দিলীপ ঘোষের
৮ই ডিসেম্বর রানীগঞ্জে, ৯ই ডিসেম্বর বনগাঁয়, ১৫ই ডিসেম্বর জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার বা পার্শ্ববর্তী এলাকায়, ১৬ই ডিসেম্বর কোচবিহারে জনসভার আয়োজন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, ১১ থেকে ২১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত “বঙ্গ ধ্বনি যাত্রা”র আয়োজন করবেন তৃণমূল বিধায়কেরা। বিধায়কেরা এই দিনগুলিতে রাজ্যের মোট ৪২ হাজার ৬০০ গ্রামে পৌঁছিয়ে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে তাদের সমস্যা সম্পর্কে জানবেন। অর্থাৎ নির্বাচনের আগে জনগণের কাছে পৌঁছিয়ে তাদের সমস্যার সমাধান করতে তৎপর শাসক দলের নেতারা।