ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

যন্ত্রণা থেকে বাঁচতেই মাত্র ২৩ বছরেই আবেদন স্বেচ্ছামৃত্যুর! সরকারের তরফে অবশেষে এল সেই অনুমতি

যন্ত্রণা থেকে বাঁচতেই মাত্র ২৩ বছরেই আবেদন স্বেচ্ছামৃত্যুর! সরকারের তরফে অবশেষে এল সেই অনুমতি
যন্ত্রণা থেকে বাঁচতেই মাত্র ২৩ বছরেই আবেদন স্বেচ্ছামৃত্যুর! সরকারের তরফে অবশেষে এল সেই অনুমতি

যন্ত্রণা থেকে বাঁচতেই মাত্র ২৩ বছরেই আবেদন স্বেচ্ছামৃত্যুর! সরকারের তরফে অবশেষে এল সেই অনুমতি। তারপর ১০ মিনিটের অপেক্ষা। তাঁর ইচ্ছেপূরণ করল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। নিষ্কৃতি মৃত্যুতে মুক্তি পেলেন দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ২৩ বছরের লিলি তাই। ১০ সেকেন্ডেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।

হাঁটাচলা থেকে খাওয়াদাওয়া সবকিছুতেই অসুস্থবোধ করতেন। গত কয়েক বছর ধরে এ ভাবেই হাসপাতালে শয্যাশায়ী ছিলেন লিলি তাই। ১৭ বছর বয়সে ইলার্স ড্যানলোস সিনড্রোম উপসর্গ ধরা পড়েছিল লিলির। ইডিএস ধরা পড়ার বছরখানেক পর লিলির শ্বাসযন্ত্রের একাংশে সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। এমনকি, প্রাকৃতিক ভাবে মলত্যাগও করতে পারতেন না তিনি। ওই সময় থেকে খাবার খেলে অথবা কোনও পানীয়ে চুমুক দিলেই অসুস্থ হয়ে পড়তেন লিলি তাই। দোসর হয় গোটা শরীরে অসয্য যন্ত্রণা। ইডিএসের চিকিত্‍সার জন্য অ্যাডিলেড থেকে সিডনি পাড়ি দিয়েছিলেন লিলি। ব্যথা উপশমের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেন চিকিত্‍সকরা। যদিও শারীরিক অবস্থার বিন্দুমাত্র উন্নতি হচ্ছিল না। অতএব, এই যন্ত্রণা থেকে বাঁচতেই কঠিন সিদ্ধান্ত নেন লিলি।

প্রসঙ্গত, জীবনের শেষ কয়েক ঘণ্টায় নিজের বেশ কয়েকটি সাধপূরণের অবদার করেন লিলি। তার মধ্যে একটি ছিল সমুদ্রতটে ঘোরা। লিলির সে সাধপূরণে বাধা হননি অ্যাডিলেডের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বিছানায় শুইয়েই লিলিকে সৈকতে নিয়ে যান হাসপাতালের কর্মীরা। সেখানে সমুদ্রের ঢেউ দেখতে দেখতে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ও নরম পানীয়র স্বাদ নেন লিলি। সেই ছবি সংবাদমাধ্যমে ছাপা হয়।

Leave a Reply