ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

চৈতন্য মহাপ্রভুর পদার্পণের দিনটি আজও পালিত হয় রামকেলি উৎসব হিসেবে।

ঐতিহাসিক রামকেলি মেলার শেষ দিন ৬৪ মহন্তর ভোগ দিয়ে পূজার আয়োজন করল রূপ সনাতন মিলন মন্দির কমিটি।কথিত রয়েছে প্রায় পাঁচ শতাধিক বছর আগে রামকেলি থামে এসেছিলেন সনাতন ধর্মের প্রচারক শ্রীচৈতন্যদেব। সেই থেকে প্রতিবছর জ্যৈষ্ঠ সংক্রান্তিতে রামকেলি মেলার আয়োজন করা হয়।প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিন দিনের অনুমতি দেওয়া হয় মেলার। রবিবার ছিল মেলার শেষ দিন। তবে ভাঙ্গা মেলা থাকবে আরো কয়েকদিন বলে জানা গিয়েছে।
ঐতিহাসিক রামকেলি মেলার শেষ দিন ৬৪ মহন্তর ভোগ দিয়ে পূজার আয়োজন করল রূপ সনাতন মিলন মন্দির কমিটি।কথিত রয়েছে প্রায় পাঁচ শতাধিক বছর আগে রামকেলি থামে এসেছিলেন সনাতন ধর্মের প্রচারক শ্রীচৈতন্যদেব। সেই থেকে প্রতিবছর জ্যৈষ্ঠ সংক্রান্তিতে রামকেলি মেলার আয়োজন করা হয়।প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিন দিনের অনুমতি দেওয়া হয় মেলার। রবিবার ছিল মেলার শেষ দিন। তবে ভাঙ্গা মেলা থাকবে আরো কয়েকদিন বলে জানা গিয়েছে।

সম্ভবত ১৫১৫ সালের জুন মাসে শ্রীচৈতন্য গৌড়ের রামকেলি গ্রামে আসেন। গৌড়ের সুলতান হুসেন শাহের মন্ত্রী সাকর মল্লিক ও প্রধান মুনশি দবীর খাস বৈষ্ণব ধর্মে দীক্ষিত হন। পরবর্তী কালে এর দু’জন রূপ গোস্বামী ও সনাতন গোস্বামী নামে প্রসিদ্ধি লাভ করেন। রামকেলি গ্রামে শ্রীচৈতন্যের সেই পদার্পণের স্মরণে প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসের সংক্রান্তিতে এক মহামেলার আয়োজন করা হয়, যা রামকেলির মেলা নামে পরিচিত। এটাই মালদা জেলার সব চেয়ে বড় ও প্রাচীন মেলা।

ঐতিহাসিক রামকেলি মেলার শেষ দিন ৬৪ মহন্তর ভোগ দিয়ে পূজার আয়োজন করল রূপ সনাতন মিলন মন্দির কমিটি।কথিত রয়েছে প্রায় পাঁচ শতাধিক বছর আগে রামকেলি থামে এসেছিলেন সনাতন ধর্মের প্রচারক শ্রীচৈতন্যদেব। সেই থেকে প্রতিবছর জ্যৈষ্ঠ সংক্রান্তিতে রামকেলি মেলার আয়োজন করা হয়।প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিন দিনের অনুমতি দেওয়া হয় মেলার। রবিবার ছিল মেলার শেষ দিন। তবে ভাঙ্গা মেলা থাকবে আরো কয়েকদিন বলে জানা গিয়েছে।

প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরও মেলার শেষ দিন ৬৪ মহন্তর ভোগ অর্পণ করে পুজোর আয়োজন করা হয় রূপ সনাতন মিলন মন্দিরে।পুজোকে কেন্দ্র করে হাজার হাজার ভক্ত মন্দির প্রাঙ্গনে করেন নাম সংকীর্তন। রূপ সনাতন মিলন মন্দিরের প্রধান সেবায়েত রঘুনাথ দাস বলেন, রামকেলি মেলার শেষ দিন মন্দিরে ৬৪ মহন্তর ভোগ দিয়ে পূজার আয়োজন করা হয়। স্বপার্ষদ মহাপ্রভুর ভোগ নিবেদন করা হয় এদিন। হাজার হাজার ভক্ত উপস্থিত ছিলেন মন্দিরে।

Leave a Reply