ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

ভারতীয় রেলওয়ের রক্ষণাবেক্ষণের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও যাত্রীরা অস্বাস্থ্যকর অবস্থা ও অপরিচ্ছন্নতার অভিযোগ আনলো বহু দুরপাল্লার ট্রেনের বিরুদ্ধে

ভারতীয় রেলওয়ের রক্ষণাবেক্ষণের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও যাত্রীরা অস্বাস্থ্যকর অবস্থা ও অপরিচ্ছন্নতার অভিযোগ আনলো বহু দুরপাল্লার ট্রেনের বিরুদ্ধে
ভারতীয় রেলওয়ের রক্ষণাবেক্ষণের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও যাত্রীরা অস্বাস্থ্যকর অবস্থা ও অপরিচ্ছন্নতার অভিযোগ আনলো বহু দুরপাল্লার ট্রেনের বিরুদ্ধে

ভারতীয় রেল ব্যবস্থা বিশ্বের অন্যতম সেরা পরিবহন ব্যবস্থা। প্রতিদিন প্রায় কয়েক লক্ষ মানুষ এই পরিষেবার মাধ্যমে যাতায়াত করে।ভারতীয় রেলওয়ের রক্ষণাবেক্ষণের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও যাত্রীরা কোচের অস্বাস্থ্যকর অবস্থার কারণে অপরিচ্ছন্নতা এবং অস্বাস্থ্যকর সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।

টুইটারের পাশাপাশি, লোকেরা ‘রেল মাদাদ’ অ্যাপে ভারতীয় রেলওয়ের কাছে ট্রেনের কোচের অস্বাস্থ্যকর অবস্থা সম্পর্কে অভিযোগ করছে। অভিযোগ অনুযায়ী জানা যায়, সহরসা-অমৃতসর গরীব রথ ট্রেনটি সবচেয়ে নোংরা ট্রেন গুলির মধ্যে একটি। এই ট্রেনটি পাঞ্জাবি শহর অমৃতসর থেকে বিহারী জেলা সহরসা পর্যন্ত চলে। দুই দিক থেকেই এই রুটে ট্রেনে উপচে পড়া ভিড়। এই ট্রেনে খারাপ স্যানিটেশনের মোট ৮১টি অভিযোগ রয়েছে।

নোংরা কোচ, অস্বাস্থ্যকর বিশ্রামাগার, সিঙ্ক কেবিন নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মানুষ। এর পরে, শ্রী মাতা বৈষ্ণো দেবী-বান্দ্রা স্বরাজ এক্সপ্রেস ট্রেন সম্পর্কে রয়েছে ৬১টি অভিযোগ। এবং ফিরোজপুর-আগরতলা ত্রিপুরা সুন্দরী এক্সপ্রেস ট্রেন সম্পর্কে ৫৭টি অভিযোগ জমা দায়ের হয়েছিল। এসব ট্রেনগুলোতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার খুবই অভাব রয়েছে বলে যাত্রীদের অভিযোগ।

নয়াদিল্লি-ডিব্রুগড় রাজধানী এক্সপ্রেস ট্রেনে ময়লা নিয়ে ৩৫টি অভিযোগ করা হয়েছে। অমৃতসর ক্লোন স্পেশাল ট্রেনে ৫০টি, আজমির-জম্মু এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪০টি এবং আনন্দ বিহার-জোগবানিতে ৫২টি অভিযোগ করা হয়েছে। এক মাসে, রেলওয়ে মোট ১০টি ট্রেন সম্পর্কে ১০৭৯টি অভিযোগ পেয়েছিল, যার মধ্যে অস্বাস্থ্যকর অবস্থা, জলের অভাব, নোংরা কম্বল এবং চাদর এবং ক্ষতিগ্রস্ত আসনগুলির অভিযোগ উল্লেখ করা হয়েছিল।

Leave a Reply