ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

স্বাদ মাখনের মত।সোনার থেকেও বেশি দামি। বিশ্বের সবথেকে দামি আম মিয়াজাকি এবার মালদায়।

স্বাদ মাখনের মত।সোনার থেকেও বেশি দামি। বিশ্বের সবথেকে দামি আম মিয়াজাকি এবার মালদায়।
স্বাদ মাখনের মত।সোনার থেকেও বেশি দামি। বিশ্বের সবথেকে দামি আম মিয়াজাকি এবার মালদায়।

স্বাদ মাখনের মত সোনার থেকেও বেশি দামি। বিশ্বের সবথেকে দামি আম মিয়াজাকি এবার মালদায়।তাও আবার বাড়ির ছাদের টবে । জাপানি মিয়াজাকি আমের আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য প্রতি কেজি প্রায় দুই লক্ষ ৭০ হাজার টাকা। মালদা শহরের ইংরেজ বাজার পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মালঞ্চ পল্লী এলাকার বাসিন্দা ব্যবসায়ী প্রবীর রঞ্জন দাসের বাড়িতে খোঁজ মিলল জাপানি আম মিয়াজাকির। পশ্চিমবঙ্গের আবহাওয়াতেও জাপানি মিয়াজাকি আম চাষ যে সম্ভব তার উদাহরণ প্রবীর রঞ্জন দাসের বাড়িতে বেড়ে ওঠা এই মিয়াজাকি আম। বর্তমানে ওই ব্যবসায়ীর বাড়িতে দুটি মিয়াজাকি গাছ রয়েছে। গত বছর ৮০০ টাকার বিনিময়ে বাংলাদেশ থেকে একটি চারা গাছ কিনে বাড়ির ছাদে টবে লাগিয়েছিলেন। আরেকটি এবছরই তিনি লাগিয়েছেন। গত বছরের লাগানো গাছটি এক বছরের মধ্যেই অনেকটাই বেড়ে উঠেছে। এবছর ফলন হয়েছে তিনটি মিয়াজাকি আমের। তার মধ্যে এখনো দুটি রয়েছে গাছে এবং একটি খেয়ে ফেলেছেন। স্বাদ মাখনের মত।

ব্যবসায়ী প্রবীর রঞ্জন দাস জানান, তিনি ভাবতে পারেননি পশ্চিমবঙ্গের আবহাওয়াতে জাপানি মিয়াজাকি চাষ করা সম্ভব। এক বছরের মধ্যে অনেকটাই বেড়ে উঠেছে গাছটি। এবছর তিনটি ফলন হয়েছে। এক একটি মিয়াজাকি আমের ওজন প্রায় ৫০০ গ্রাম। আন্তর্জাতিক বাজার মুল্য প্রতি কেজি প্রায় ২ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা। শুধুমাত্র গোবর সার দিয়েই তিনি মিয়াজাকি আমের ফলন করে দেখিয়েছেন।

তার পাশাপাশি তিনি জেলার আম চাষি এবং ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে বার্তা দেন এই আম চাষ করে অনেকটাই লাভবান হওয়া সম্ভব তাই মিয়াজাকি আমের চাষ করার আহ্বান জানান। যদিও তিনি মিয়াজাকি আম বিক্রির উদ্দেশ্যে নয় বাড়িতে সপরিবারে খাবার উদ্দেশ্যেই চাষ করেছেন।তবে এত দামি আম বলে নিয়মিত পাহারাও দিতে হয় কিন্তু। নাহলে কখন যে কে কী করে বসে, বলা তো যায় না।

Leave a Reply