ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

রাইলি রুশোর বিধ্বংসী সেঞ্চুরিতে ভারতকে পাহাড় সমান রানের টার্গেট দিল দক্ষিণ আফ্রিকা

[ad_1]

তিরুবনন্তপুরমে দ.আফ্রিকার বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম টি-২০ ম্যাচ জিতে সিরিজে ১-০ এগিয়ে যায় ভারত। গুয়াহাটিতে দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে ৩ ম্যাচের সিরিজ জয় নিশ্চিত করে টিম ইন্ডিয়া। এবার দু’দলের লড়াই ইন্দোরে।

সিরিজের তৃতীয় টি-২০ ম্যাচে টস জিতল ভারত। টস জিতে রোহিত শর্মা শুরুতে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানান দক্ষিণ আফ্রিকাকে।তেম্বা বাভুমার সঙ্গে ওপেন করতে নামেন কুইন্টন ডি’কক। বোলিং শুরু করেন দীপক চাহার সেই ওভারে ১ রান দেন তিনি।

৫ম ওভারের প্রথম বলেই উমেশ যাদব তুলে নেন তেম্বা বাভুমার উইকেট। ৮ বলে ৩ রান করে ফেরেন প্রোটিয়া দলনায়ক। দক্ষিণ আফ্রিকা ৩০ রানে ১ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন রিলি রসউ।

৫ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ৩৮ রান।পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ ১ উইকেটে ৪৮ রান করে। ৮.৪ ওভারে অশ্বিনকে ছক্কা মারেন ডি’কক। ওভারের শেষ বলে বাউন্ডারি লাইনে রসউয়ের ক্যাচ ছাড়েন মহম্মদ সিরাজ।

বল সিরাজের হাতে লেগে বাউন্ডারি লাইনের বাইরে চলে যায়। আউট হওয়ার বদলে ছয় রান উপহার পেয়ে যান রসউ। ৯ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ৮৩ রান। কুইন্টন ৪৬ ও রসউ ৩০ রানে ব্যাট করছেন।৬.২ ওভারে মহম্মদ সিরাজকে ছক্কা হাঁকিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫০ রানের গণ্ডি পার করান রিলি রসউ।

৯.৩ ওভারে উমেশ যাদবের বলে ছক্কা হাঁকিয়ে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন কুইন্টন ডি’কক। ৪টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৩৩ বলে পঞ্চাশ রানের গণ্ডি টপকান তিনি।১১তম ওভারে দলগত ১০০ রানের গণ্ডি টপকে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।

১২.১ ওভারে রান-আউট হয়ে মাঠ ছাড়েন কুইন্টন ডি’কক। ৬টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৪৩ বলে ৬৮ রান করে মাঠ ছাড়েন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকা ১২০ রানে ২ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন ত্রিস্তান স্টাবস।

ক্রিজে এসে প্রথম বলেই ক্যাচ তুলেছিলেন স্টাবস। তবে কঠিন সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি দীনেশ কার্তিক। উমেশের ওভারের তৃতীয় বলে চার মারেন রসউ। শেষ বলে ছক্কা মারেন স্টাবস। ওভারে মোট ১৩ রান ওঠে। রসউ ৪৮ ও স্টাবস ৭ রানে ব্যাট করছেন। ১৩ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ২ উইকেটে ১৩২ রান।

৪টি চার ও ৫টি ছক্কার সাহায্যে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন রিলি রসউ। তিনি পঞ্চাশের গণ্ডি টপকাতে মাত্র ১৭টি বল খরচ করেন।১৪ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ২ উইকেটে ১৪৫ রান।

১৬তম ওভারে বল করতে গিয়ে শুরুতেই ত্রিস্তান স্টাবসকে মানকাডিংয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন দীপক চাহার। তবে তিনি ছেড়ে দেন। পুনরায় তিনি ওভারের প্রথম বল করলে ছক্কা মারেন রসউ। ১৬ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ২ উইকেটে ১৬৯ রান।

১৬.৫ ওভারে সিরাজের হাই-ফুলটস বলে উমেশ যাদবের হাতে ধরা পড়েন ত্রিস্টান স্টাবস। আম্পায়ান নো-বল কল করায় বেঁচে যান তিনি। ঠিক তার পরেই সিরাজের ডেলিভারির আগেই স্টাম্পে পা লাগিয়ে বসেন রসউ। ১৭ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ২ উইকেটে ১৭৭ রান।

১৮তম ওভারে হার্ষালের চতুর্থ বলে ছক্কা মারেন রসউ। পঞ্চম বলে চার মারেন তিনি। ওভারে মোট ১৫ রান ওঠে। ১৮ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ২ উইকেটে ১৯২ রান। ১৯তম ওভারে ২০০ টপকাল দক্ষিণ আফ্রিকা।

৭টি চার ও ৮টি ছক্কার সাহায্যে ৪৮ বলে ব্যক্তিগত শতরান পূর্ণ করেন রিলি রসউ। শেষ ওভারে চাহারের প্রথম বলে ১ রান নিয়ে তিন অঙ্কে পৌঁছে যান প্রোটিয়া তারকা।

১৯.২ ওভারে দীপক চাহারের বলে অশ্বিনের হাতে ধরা পড়েন ত্রিস্তান স্টাবস। ২টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ১৮ বলে ২৩ রান করেন স্টাবস। দক্ষিণ আফ্রিকা ২০৭ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন ডেভিড মিলার।

শেষ ওভারে ব্যাটে এসেই পরপর ৩ বলে ৩টি ছক্কা মারেন মিলার তাতে দ.আফ্রিকার সংগ্রহ দাড়ায় ৩ উইকেটে ২২৭ রান

[ad_2]

Leave a Reply