ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

সরকারি ন্যূনতম পরিষেবাও পায় না একটি আস্ত গ্রাম,ক্ষোভ গ্ৰামবাসীদের

সরকারি ন্যূনতম পরিষেবাও পায় না একটি আস্ত গ্রাম,ক্ষোভ গ্ৰামবাসীদের
সরকারি ন্যূনতম পরিষেবাও পায় না একটি আস্ত গ্রাম,ক্ষোভ গ্ৰামবাসীদের

সরকারি ন্যূনতম পরিষেবাও পায় না একটি আস্ত গ্রাম। ফলে, বছরের আটমাস হাঁটুজলেই যাতায়াত করতে হয়। নিকাশি ব্যবস্থা বলে কিছু নেই। এমন বেহাল দশার প্রতিবাদে ভোট বয়কটেরই ডাক দিয়েছেন সাঁকরাইল গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৪২ নম্বর বুথ হসপিটাল পাড়ার বাসিন্দারা। এলাকায় পোস্টার দিয়ে সরব সেখানকার তিন শতাধিক বাসিন্দা।

থার্মোকল, বাঁশ আর দড়ি দিয়ে তৈরি একখানি ডিঙিই ভরসা অন্তত খান পাঁচেক পরিবারের। দড়ি টেনে সেই ডিঙিতে ভেসে ভেসেই পৌঁছতে হয় মূল রাস্তায়। ভরা গ্রীষ্মেও, বাড়ির সামনে হাঁটু সমান জল! রাস্তা নেই, নিকাশি নালা নেই। তবে এই সমস্যা স্রেফ ওই পাঁচ বাড়িতে সীমাবদ্ধ নয়। গোটা গ্রামে বাসিন্দা শ’তিনেক। নিকাশি ব্যবস্থা এমন বিপর্যস্ত কেন? একসময় একাধিক অপরিকল্পিত গভীর নালা ছিল। সেগুলির পলি সরিয়ে এলাকার জমা জল বের করে দেওয়া হতো। কিন্তু পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ গত পাঁচবছরে সেই কাজ করেনি বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় বাসিন্দা নাসিমা মল্লিক বলেন, পঞ্চায়েতকে বিষয়টি বহুবার জানানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট পঞ্চায়েত সদস্যও এই সমস্যার কথা জানেন। তবু আশ্বাসটুকুর বেশি কিছু মেলেনি তাঁর তরফে।

Leave a Reply