[ad_1]
এদিন এই ট্রেনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, জাতীয় লাইব্রেরীর অ্যাডভাইসেরির সদস্য জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, ডিআরএম পরমানন্দ শর্মা সহ অন্যান্যরা। ট্রেনের এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে ঘিরে উপচে পড়া ভিড় দেখা যায় সিউড়ি রেলস্টেশনে। স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে নতুন এই ট্রেনকে ঘিরে কৌতুহল ছিল চোখে পড়ার মতো।
নতুন ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে জানা যাচ্ছে, প্রতিদিন এই ট্রেনটি সকাল ৫:২০ মিনিটে সিউড়ি রেল স্টেশন থেকে ছাড়বে এবং তা সকাল ৯:৫৭ মিনিটে শিয়ালদা পৌঁছাবে। ফেরার পথে শিয়ালদা থেকে বিকাল ৫:২৫ মিনিটে ট্রেনটি রওনা দেবে সিউড়ির দিকে এবং সিউড়ি এসে পৌঁছাবে রাত ৯:২০ মিনিটে। মাঝে স্টপেজ রয়েছে, দুবরাজপুর, পাণ্ডবেশ্বর, অন্ডাল, দুর্গাপুর, পানাগর, বর্ধমান, ব্যান্ডেল এবং নৈহাটি স্টেশন।
এদিন এই ট্রেন উদ্বোধন হওয়ার পর সিউড়ির বাসিন্দাদের তরফ থেকে জানানো হয়, ৭৫ বছর পর সকালে সিউড়ি থেকে কলকাতা যাওয়ার একটি ট্রেন পাওয়া গেল। এই ট্রেন শহরের বাসিন্দাদের কাছেই স্বপ্নপূরণ। এই ট্রেনটি চালু হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে সকালে সিউড়ির বাসিন্দারা সহজেই কলকাতা যেতে পারবেন এবং সেখান থেকে কাজ সেরে ফিরে আসতে পারবেন।
অন্যদিকে প্রথম এই ট্রেন ঘোষণা হওয়ার সময় দুবরাজপুর স্টেশনে স্টপেজ সম্পর্কে কিছু উল্লেখ ছিল না। তা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে দাবি উঠছিল দুবরাজপুর স্টেশনেও যেন স্টপেজ দেওয়া হয়। নতুন এই ট্রেনটি উদ্বোধন হওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে রেলের তরফ থেকে ঘোষণা করা হয় দুবরাজপুরেও স্টপেজ দেবে।
[ad_2]