ADS বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন: [email protected]

ভারতে আম্পায়ারিং করা সহজ নয়,নাম না করে বিস্ফোরক নীতিন মেনন।

ভারতে আম্পায়ারিং করা সহজ নয়,নাম না করে বিস্ফোরক নীতিন মেনন।
ভারতে আম্পায়ারিং করা সহজ নয়,নাম না করে বিস্ফোরক নীতিন মেনন।

নীতিন নরেন্দ্র মেনন একজন ভারতীয় ক্রিকেটার এবং আম্পায়ার।তিনি লিস্ট এ ক্রিকেটে মধ্য প্রদেশের প্রতিনিধিত্বকারী ডানহাতি ব্যাটসম্যান। তিনি এখন একজন আম্পায়ার এবং ২০১৫-১৬ রনজি ট্রফি এবং অস্ট্রেলিয়ার শেফিল্ড শিল্ডে ম্যাচে আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন।২০২০ সালের জুনে, তাকে নাইজেল লংয়ের পরিবর্তে আইসিসি আম্পায়ারদের এলিট প্যানেলে পদোন্নতি দেওয়া হয়।তাঁর বাবা নরেন্দ্র মেননও একজন আম্পায়ার ছিলেন।

কিন্তু এই নীতিন মেননের বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন ভারতে আম্পায়ারিং নিয়ে। তিনি বলেন,’ভারতে আম্পায়ারিং করা কোনো আম্পেয়ারের পক্ষে সহজ নয়, কারণ খেলোয়াড়রা তাদের পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য চাপ তৈরি করে।

নীতিন মেনন, যিনি ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে 2023 সালের অ্যাশেজে দায়িত্ব পালন করবেন, ভারতীয় দলের তারকা খেলোয়াড়দের আম্পায়ারদের চাপে রাখার জন্য অভিযুক্ত করেছেন। তিনি নাম নেননি তবে বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মার দিকে আঙুল তুলেছেন, যাদের অনেক খেলায় তার সাথে তর্ক হয়েছে।

আইসিসি এলিট প্যানেলে যুক্ত হওয়ার পর থেকে নীতিন এখন 15টি টেস্ট, 24টি ওডিআই এবং 20টি টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিকে দায়িত্ব পালন করেছেন।

পরের মাসে অ্যাশেজ 2023-এ অভিষেকের আগে, নীতিন মেনন পিটিআই-এর সাথে কথা বলেছেন।তিনি বলেন, ‘ভারত যখন হোম ম্যাচ খেলে, তখন একটা বড় প্রচার হয়। ভারতীয় দলের অনেক বড় তারকা আম্পায়ারদের উপর চাপ তৈরি করার চেষ্টা করে যাতে 50-50টি সিদ্ধান্ত তাদের পক্ষে যায়। যাইহোক, যদিও আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখি, আমরা তাদের কর্মের উপর ফোকাস করি না। চাপে ভেঙ্গে পড়ার চেয়ে আমি যেকোনো পরিস্থিতি সামলাতে পারি। আমার উপর চাপের কারণে আমি একজন ভালো আম্পায়ার হয়েছি,” বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন,“দেশে ভারতীয় আম্পায়ারদের আন্তর্জাতিক প্যানেলকে নেতৃত্ব দেওয়া একটি বড় দায়িত্ব। গত তিন বছর আমাকে একজন আম্পায়ার হিসেবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করেছে,” ।

অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্ট ম্যাচে দেখা যাবে মেননকে। এপ্রসঙ্গে মেনন বলেন,“এটা আমার জন্য উত্তেজনাপূর্ণ হতে চলেছে। গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যখন আমি ইংল্যান্ডে ছিলাম তখন আমি বজবলের প্রথম অভিজ্ঞতা পেয়েছি।”

Leave a Reply